দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় এক্সপ্রেসওয়ে বাংলাদেশে- সময়ের বাতিঘর অনলাইন
দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় এক্সপ্রেসওয়ে বাংলাদেশে
২০২০ সালে মার্চ মাসে বাংলাদেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা চালু করা হয়। যার দৈর্ঘ্য ৫৫ কি.মি.। এটি একমাত্র বাংলাদেশ নয় বরং পুরা সাউথ এশিয়ার সবচেয়ে বড় এক্সপ্রেসওয়ে।
আগে ঢাকা থেকে মাওয়া যেতে ১.৫-২.০০ ঘণ্টা সময় লাগতো। বর্তমানে ৪০ মিনিটের মধ্যেই যাত্রাবাড়ি থেকে মাওয়া যাওয়া সম্ভব হচ্ছে। যার দূরত্ব ৩৫ কি.মি. এবং ২৫ মিনিটের মধ্যেই মাওয়া থেকে ভাঙ্গা যার দূরত্ব ২০ কি.মি., পৌঁছে যাওয়া যাচ্ছে কোন প্রকারের জ্যাম-জট ছাড়াই। এটি ভবিষ্যতে পদ্মা সেতুর সাথে সরাসরি যুক্ত করা হবে।
এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে ১১ হাজার ৩ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। বাংলাদেশ আর্মির ২৪ ইন্জ্ঞিনিয়ার ব্যাটালিয়ন এই এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ করেছে।
২০২০ সালে মার্চ মাসে বাংলাদেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা চালু করা হয়। যার দৈর্ঘ্য ৫৫ কি.মি.। এটি একমাত্র বাংলাদেশ নয় বরং পুরা সাউথ এশিয়ার সবচেয়ে বড় এক্সপ্রেসওয়ে।
আগে ঢাকা থেকে মাওয়া যেতে ১.৫-২.০০ ঘণ্টা সময় লাগতো। বর্তমানে ৪০ মিনিটের মধ্যেই যাত্রাবাড়ি থেকে মাওয়া যাওয়া সম্ভব হচ্ছে। যার দূরত্ব ৩৫ কি.মি. এবং ২৫ মিনিটের মধ্যেই মাওয়া থেকে ভাঙ্গা যার দূরত্ব ২০ কি.মি., পৌঁছে যাওয়া যাচ্ছে কোন প্রকারের জ্যাম-জট ছাড়াই। এটি ভবিষ্যতে পদ্মা সেতুর সাথে সরাসরি যুক্ত করা হবে।
এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে ১১ হাজার ৩ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। বাংলাদেশ আর্মির ২৪ ইন্জ্ঞিনিয়ার ব্যাটালিয়ন এই এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ করেছে।
কোন মন্তব্য নেই